1. admin@pathagarbarta.com : admin :
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজারে শিশু কানন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত স্বরূপচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন কমিটির স্মৃতিচারণ অনুষ্টান সরকারি নিবন্ধন পেল নবীগঞ্জের সেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন ‘সনাতন-দীননাথ যুব ও সমাজকল্যাণ সংস্থা’ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রী রবীন্দ্র চন্দ্র দাস গ্রন্থাগার’ পরিদর্শন   নবীগঞ্জে ‘সনাতন-দীননাথ যুব ও সমাজকল্যাণ সংস্থা’ আয়োজিত মতবিনিময় সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত  মৌলভীবাজারে ইউনাইটেড ক্লাব ২০২৫-২০২৭ কার্যকরী পরিষদ গঠন লন্ডনে নন্দন আর্টসের আয়োজনে গজল নাইট ২০২৫’ অনুষ্ঠিত সিলেটে নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত শ্রীমঙ্গলে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের চারদিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ বইমেলা শুরু হচ্ছে কাল নিলফামারীর মুক্তিযোদ্ধা দেলওয়ার রহমান গ্রন্থাগারের উদ্যোগে সান্ধ্যকালীন সাহিত্য আড্ডা 

আজ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮১তম মৃত্যু বার্ষিকী

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : শনিবার, ৬ আগস্ট, ২০২২
  • ৩২৯ বার পঠিত

পাঠাগার বার্তা ডেস্ক : আজ বাইশে শ্রাবণ। বাংলা সাহিত্যের অনন্য ব্যক্তিত্ব বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস। ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের আজকের এই দিনে জীবনাবসান হয় তাঁর। জীবদ্দশায় বাংলা সাহিত্যের প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতার সঙ্গে বিচরণ করেন তিনি।

১২৬৮ বঙ্গাব্দের কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন কালজয়ী এ কবি। শুধু বাঙালিই নন, সব যুগের সব ভাষার বরণীয় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবিত্ব ও সৃষ্টির সৌন্দর্যে বিশ্বসাহিত্যে স্থায়ী আসন গড়ে নিয়েছেন তিনি। তাঁর লেখার মধ্য দিয়ে পরিপুষ্ট হয়েছে বাংলা সাহিত্যের সব অঙ্গন।

সাহিত্যে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার পান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর নোবেল বিজয় বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে এনে দেয় গৌরবের মুকুট। এশিয়ার মধ্যে সাহিত্যে নোবেল পাওয়া তিনিই প্রথম লেখক।

বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তাঁর শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। ১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় তাঁর ‘অভিলাষ’ কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা।

১৯০১ সালে রবীন্দ্রনাথ পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। এর চার বছর পর তিনি বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নাইট উপাধিতে ভূষিত করে। কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।

১৯৩৭ সালে একবার অচৈতন্য হয়ে গিয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থা হয়েছিল কবির। সেবার সেরে উঠলেও ১৯৪০ সালে অসুস্থ হওয়ার পর আর তিনি সেরে উঠতে পারেননি। এই সময়পর্বে রচিত রবীন্দ্রনাথের কবিতাগুলো ছিল মৃত্যুচেতনাকে কেন্দ্র করে। মৃত্যুর সাত দিন আগ পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ সৃষ্টিশীল ছিলেন। দীর্ঘ রোগভোগের পর ১৯৪১ সালে জোড়াসাঁকোর বাসভবনেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!