1. admin@pathagarbarta.com : admin :
শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সনাতন-দীননাথ : আপন আলোয় উদ্ভাসিত বৃটেনের কার্ডিফ বাংলা স্কুল প্রতি শনিবার ও রোববার খোলার সিদ্ধান্ত   প্রসঙ্গ : স্থানীয় সরকারের সার্কেল পদ্ধতি ও সরপঞ্চ ব্যবস্থা বইপাঠ প্রতিযোগিতার সনদ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত মেধাবিকাশ গণগ্রন্থাগারে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত বেসরকারি গণগ্রন্থাগারের অনুদানের জন্য দরখাস্ত আহবান একজন এনামুল হাবীব ও আমাদের গ্রন্থাগার কোটা সংস্কারের আন্দোলন ঘিরে গৃহযুদ্ধ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র চলছে- ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে নির্মূল কমিটির যৌথ সভা কোটা আন্দোলনকারীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী স্লোগানের নিন্দা জানিয়েছে জাস্টিস ফর বাংলাদেশ জেনোসাইড ১৯৭১ ইন ইউকে সমাজকর্মী আনসার আহমেদ উল্লাহকে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সংবর্ধনা

পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন হোটেল ওনসেন, বয়স ১৩১৫ বছর

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৬০ বার পঠিত

পাঠাগার বার্তা ডেস্ক : পৃথিবীর প্রাচীনতম হোটেল নিশিয়ামা ওনসেন কেইয়ুনকান। এর বয়স এক হাজার ৩১৫ বছর। বর্তমান বিশ্বের প্রাচীনতম এবং এখনও সক্রিয় হোটেলটির অবস্থান জাপানে।

পাহাড়, জঙ্গলে ঘেরা নিস্তব্ধ প্রান্তর। মাঝের একফালি উপত্যকায় মাথা তুলে দাঁড়িয়ে হাজার বছরের ইতিহাসের সাক্ষী পৃথিবীর প্রাচীনতম হোটেল নিশিয়ামা ওনসেন কেইয়ুনকান।

জাপানের ইয়ামনশি পারফেকচার প্রদেশে অবস্থিতি হোটেলটি পর্যটকদের প্রিয় গন্তব্যে সেই ৭০৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে। একই পরিবারের ৫২টি প্রজন্ম পর্যায়ক্রমে হোটেলের দায়িত্বভার সামলেছে।

প্রাচীনতম অথচ এখনও চালু রয়েছে এই পরিচয়ে হোটেলটি ২০১১ সালে স্বীকৃতি পেয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে।

১৩১৫ বছর আগে এই হোটেলের গোড়াপত্তন হয়েছিল ফুজিওয়ারা মাহিতোর হাতে। তার বাবা ছিলেন জাপানের ৩৮তম সম্রাট তেনজির ঘনিষ্ঠ সহযোগী।

প্রতিষ্ঠা হওয়ার পরে মাহিতো বংশের উত্তরসূরিরাই এই হোটেলের কর্ণধার হয়ে থেকেছেন। ৫২টি প্রজন্মে হাতবদল হয়েছে ক্ষমতা। সেই ধারায় ছিলেন দত্তক সন্তানরাও।

সময়ের দাবিতে হোটেলে বেশ কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। তবে মূল কাঠামোতে এখনও প্রাচীন জাপানি সাজসজ্জার রীতি ধরে রাখা হয়েছে। সুপ্রাচীন এই হোটেলের মূল আকর্ষণ হল উষ্ণ প্রস্রবণ। ছ’টি প্রাকৃতিক উষ্ণ পানির ঝর্ণা রয়েছে এই হোটেলে।

বিভিন্ন ক্ষেত্রের বহু খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব প্রাচীন কাল থেকে এই হোটেলের আতিথ্য গ্রহণ করেছেন। বর্তমানে এখানে এক রাত কাটাবার নূন্যতম খরচ পরবে ৪২ হাজার টাকারও বেশি।

অতিথিদের জন্য হোটেলে মোট ৩৭টি ঘর আছে। কয়েক বছর আগে এমন ব্যবস্থা করা হয়েছে যাতে প্রতি ঘরেই আলাদা করে উষ্ণ প্রস্রবণের জলের যোগান দেওয়া যায়। যাতে অতিথিরা ‘হট স্প্রিং বাথ’-এর সুবিধে নিতে পারেন নিজেদের ঘরে থেকেই।

ফুজি পর্বতের কাছাকাছি অবস্থান হলেও এই হোটেল থেকে তা দেখা যায় না। তবে পর্যটকদের আরও একটি আকর্ষণ হল ঝকঝকে আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ দেখা। তাদের জন্য হোটেলে রয়েছে মুন ভিউয়িং প্ল্যাটফর্ম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!