1. admin@pathagarbarta.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাবের দুইদিনব্যাপী সাহিত্য পর্যটন মিশন মহেশখালী কক্সবাজার ৮ ও ৯ নভেম্বর নবীগঞ্জে শারদ সংকলন ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ প্রকাশিত স্বপ্নবিলাস উন্মুক্ত পাঠাগারের উদ্যোগে পাঠ প্রতিক্রিয়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সৌম্যেন অধিকারীর কণ্ঠে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ স্মরণে প্রথম বাংলা গান মিডল্যান্ডস সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ ইউকে সভায় বার্মিংহামে বিজয় দিবস পালনের সিদ্ধান্ত লেখা আহবান ইউকের বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভা অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার লন্ডনে আনন্দ ও উৎসবে দ্বাদশ বাংলাদেশ বইমেলা এবং সাহিত্য সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত

প্রসঙ্গ: মুক্তিযোদ্ধা নেতাদের নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৪ মে, ২০২৩
  • ১২০ বার পঠিত

প্রসঙ্গ: মুক্তিযোদ্ধা নেতাদের নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান
আবীর আহাদ

আমি কোনো নেতা নই। সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে আমার অবস্থান। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অনেক বড়ো বড়ো নেতা আছেন। অনেকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চেয়ারম্যান ছিলেন, সামনে আবার চেয়ারম্যান হবার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু সবাই বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, একবারের জন্য কি সেসব নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যানরা মুক্তিযোদ্ধাদের দু:খ ব্যথা হতাশা ও কান্নার কথা কোথাও তুলে ধরেছেন কিনা?একটিবার কি কোনো সান্ত্বনা বাণী উচ্চারণ করেছেন বা করেন কিনা?

আমি তো করে যাচ্ছি। অনেকেই করেছেন। করছেন। নিরন্তর তাদের জাতীয় মর্যাদা, আশা-আকাঙ্খা, দাবি-দাওয়া নিয়ে পদযাত্রা, সেমিনার, আলোচনা সভা, সংবাদ সম্মেলন, স্মারকলিপি পেশ ইত্যাদি কর্মসূচির পাশাপাশি প্রচুর লেখালেখি ও সাংগঠনিক উপায়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে দেনদরবার করে আসছি। কর্তৃপক্ষ কিছু দাবি মেনেছেন, কিছু দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়েছেন। বলা চলে, প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নানান অভাব-অভিযোগ এবং দাবিদাওয়া তুলে ধরতে গিয়ে কর্তৃপক্ষের কারো কারো রোষানলে পড়েছি। তারপরও অনেকের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে বিরামহীন প্রচেষ্টা চালিয়েই যাচ্ছি।

এ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার পশ্চাতে বা সামনে সেসব বড়ো বড়ো নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যানরা যদি একটু সহযোগিতা করতেন, তাহলে সারা দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে সংগ্রামী চেতনার উন্মেষ ঘটতো। এ প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দাবিদাওয়া বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করতেন। কিন্তু সকলই গরল ভেলো! সেসব বড়ো বড়ো নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যানরা সবাই নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান নিয়ে বুঁদ হয়ে বসে আছেন! প্রত্যাশা করছেন, কীভাবে যেনোতেনো উপায়ে কারো পৃষ্ঠপোষকতায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চেয়ারম্যান হতে পারেন—-চলছে পর্দার অন্তরালে তারই প্রচেষ্টা। আমার বদ্ধমূল ধারণা, দেশের সচেতন ও শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞাত আছেন।

লেখক : একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!