1. admin@pathagarbarta.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাবের দুইদিনব্যাপী সাহিত্য পর্যটন মিশন মহেশখালী কক্সবাজার ৮ ও ৯ নভেম্বর নবীগঞ্জে শারদ সংকলন ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ প্রকাশিত স্বপ্নবিলাস উন্মুক্ত পাঠাগারের উদ্যোগে পাঠ প্রতিক্রিয়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সৌম্যেন অধিকারীর কণ্ঠে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ স্মরণে প্রথম বাংলা গান মিডল্যান্ডস সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ ইউকে সভায় বার্মিংহামে বিজয় দিবস পালনের সিদ্ধান্ত লেখা আহবান ইউকের বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভা অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার লন্ডনে আনন্দ ও উৎসবে দ্বাদশ বাংলাদেশ বইমেলা এবং সাহিত্য সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে আলী যাকের মুক্তিযুদ্ধের গ্রন্থপাঠ’র পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ৯৭ বার পঠিত

পাঠাগার বার্তা ডেস্ক: প্রয়াত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি আলী যাকেরের স্মরণে ‘আলী যাকের মুক্তিযুদ্ধের গ্রন্থপাঠ’ কর্মসূচির পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (২৯ জুন) স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে তিনটি বই পাঠ ও প্রতিক্রিয়া লেখার ওপর ৩০ শিক্ষার্থীকে পুরস্কার ও সম্মাননা দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে প্রতি বিভাগে সেরা ১০ জনের প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকার বই ও নগদ পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক পাঠককে সনদ দেওয়া হয়েছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আওতায় বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর দনিয়া পাঠাগারের মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজকে প্রধান করে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের তত্ত্বাবধানে ‘আলী যাকের মুক্তিযুদ্ধের গ্রন্থপাঠ উদ্যোগ’ পরিচালিত হয়। এই উদ্যোগে সহায়তা করছে মঙ্গলদীপ ফাউন্ডেশন। গত বছরের নভেম্বরে দ্বিতীয় বারের মতো তিন মাসব্যাপী বইপাঠ কর্মসূচি হাতে নেয় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। প্রতিটি গ্রন্থাগারে নির্বাচিত তিনটি বইয়ের পাঁচটি করে সেট দেওয়া হয়। নির্বাচিত গ্রন্থগুলো স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য আহসান হাবিব রচিত ৭১-এর রোজনামচা, কলেজ পর্যায়ে শেখ তাসলিমা মুন রচিত আমি একটি বাজপাখিকে হত্যা করতে চেয়েছিলাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কথাসাহিত্যিক মাহমুদুল হক রচিত জীবন আমার বোন।

ঢাকা মহানগর ও সারা দেশ থেকে নির্বাচিত ৫০টি পাঠাগারকে বই দেওয়া হলেও ৪৬টি পাঠাগার থেকে স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গ্রন্থপাঠ শেষে প্রতিক্রিয়া জমা দেন। স্কুল পর্যায়ে ২২৬টি, কলেজ পর্যায়ে ১৬৩টি এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ১৫৯টিসহ মোট ৫৪৮টি পাঠ প্রতিক্রিয়া জমা পড়ে। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক মিনার মনসুর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মিল্টন কুমার দেব এবং পর্বতারোহী নিশাত মজুমদারকে সদস্য করে জুরি বোর্ড গঠিত হয়। প্রাপ্ত পাঠ প্রতিক্রিয়ার সংখ্যা বেশি হওয়ায় গঠন করা হয় একটি প্রাথমিক নিবার্চক কমিটি। কমিটি যাচাই-বাছাই করে স্কুল পর্যায়ে ৩৭টি, কলেজ পর্যায়ে ৩১টি এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ২৮টি পাঠ প্রতিক্রিয়া জুরি বোর্ডের চূড়ান্ত বিচার কাজের জন্য মনোনিত করেন। জুরিদের দেওয়া নম্বরের ভিত্তিতে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রতি বিভাগে সেরা ১০ জনকে পুরস্কৃত করা হয়।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন– একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় সভাপতি শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি আসাদুজ্জামান নূর, ডা. সারওয়ার আলী, মফিদুল হক ও সারা যাকের, জুরি বোর্ডের সদস্য জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক মিনার মনসুর ও নিশাত মজুমদার, গ্রন্থপাঠ উদ্যোগ’র সমন্বয়ক মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজ এবং আলী যাকেরের ছেলে ইরেশ যাকের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!